logo
  • বাংলাদেশ
  • এশিয়া
  • ইউরোপ
  • আমেরিকা
  • আফ্রিকা
  • অস্ট্রেলিয়া
  • খেলা
  • দূতাবাস
  • বিনোদন
  • সাক্ষাতকার
  • অন্যান্য
    • সম্পাদকীয়
    • বিজ্ঞান ও পরিবেশ
    • নারী ও শিশু
    • স্বাস্থ্যকথা
    • তথ্য ও প্রযুক্তি
    • শিক্ষা ও সাহিত্য
    • মুক্তবাংলা
    • ভ্রমণ
    • অর্থ ও বাণিজ্য
    • বিচিত্র সংবাদ
    • ধর্ম
  • বাংলাদেশ
  • এশিয়া
  • ইউরোপ
  • আমেরিকা
  • আফ্রিকা
  • অস্ট্রেলিয়া
  • খেলা
  • দূতাবাস
  • বিনোদন
  • সাক্ষাতকার
  • বিজ্ঞান ও পরিবেশ
  • নারী ও শিশু
  • স্বাস্থ্যকথা
  • শিক্ষা ও সাহিত্য
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • মুক্তবাংলা
  • অর্থ ও বাণিজ্য
  • বিচিত্র সংবাদ
  • ভ্রমণ
  • ধর্ম
  • ফটোগ্যালারী
  • সম্পাদকীয়
  1. প্রচ্ছদ
  2. ইউরোপ
  3. বিখ্যাত বইয়ের দোকানে এক বিকেল

বিখ্যাত বইয়ের দোকানে এক বিকেল


প্রকাশিত হয়েছে : ২:৩২:১১,অপরাহ্ন ০৮ মে ২০১৯ | সংবাদটি ৯১৮ বার পঠিত

শেক্‌সপিয়ার অ্যান্ড কোম্পানি বইয়ের দোকান

এনায়েত হোসেন সোহেল :

শেক্‌সপিয়ার অ্যান্ড কোম্পানি বইয়ের দোকানবাংলাদেশের অনেক শহরের পাশ দিয়ে কিংবা বুক চিরে বিভিন্ন নদী কালের সাক্ষী হয়ে যুগ যুগ ধরে আপন আলোয় প্রবাহিত। তেমনি প্যারিস শহরের বুক চিরে প্রবাহিত স্যান নদী। এই নদীর দু-প্রান্ত শৈল্পিক সৌন্দর্য আর প্রকৌশলীদের উন্নত কারিগরি মারপ্যাঁচে আটকানো। আর আমাদের দেশের রাজধানী ঢাকার পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া বুড়িগঙ্গা নদীর দু-প্রান্ত হিজিবিজি আর নোংরা ভাবে সাজানো। পার্থক্যের নিখুঁত বিচারে বলা যায় শিল্প সাহিত্য আর সংস্কৃতির লীলাভূমি এই প্যারিসে স্যান নদী যেন এক ব্যতিক্রম উপমা। নদীর দু প্রান্ত এমন ভাবে সাজানো গোছানো যে, এর সৌন্দর্য উপভোগ করতে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ নদীর দু-প্রান্তে গভীর রাত পর্যন্ত প্রাণ খুলে আড্ডা দেন।

প্যারিসের ওপর দিয়ে যত দূর পর্যন্ত স্যান নদী বয়ে চলেছে তত দূর পর্যন্ত কিছু দূর দূর নদীর পাড়ে রয়েছে ঐতিহাসিক নিদর্শন। এরই মধ্যে বিশ্বের সবচেয়ে বিখ্যাত বইয়ের দোকান শেকস্‌পিয়ার অ্যান্ড কোম্পানি অন্যতম। শেকস্‌পিয়ার অ্যান্ড কোম্পানিকে বলা হয় বিশ্বের সবচেয়ে বিখ্যাত বইয়ের দোকান। এই দোকানটি হলো প্যারিসের নোতরদাম গির্জা থেকে এক মিনিটের হাঁটা দূরত্বে স্যান নদীর তীরে। ফরাসি দেশে ইংরেজি ও আন্তর্জাতিকতার ঝান্ডা উড়ানো এই এক পৌরে দোকানটিকে ধরা হয় মহানগরী প্যারিসের কেন্দ্রবিন্দু। এই অবস্থানকে বলে কিলোমিটার জিরো। যেদিন থেকেই জেনেছি এই অসাধারণ ঐতিহাসিক স্থানটির কথা, মনের গহিনে তীব্র ইচ্ছা জেগেছে মাদার অব রিটারেচার বা সাহিত্য জননী খ্যাত সিলভিয়া বিচ হুইটম্যানের প্রতিষ্ঠিত এই সাহিত্য তীর্থ পরিদর্শনের।

১৯১৯ সালে যাত্রা শুরুর পর এই দোকানকে কেন্দ্র করে জন্ম নিয়েছে অসংখ্য কিংবদন্তির। খুব দ্রুত বইয়ের দোকান থেকে বিনা পয়সায় বই ধার দেবার ও কফি পানের জনপ্রিয় আসরে পরিণত হয়। আসরে আসতে থাকেন বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে তরুণ লেখকেরা। যাদের মনে সোনালি স্বপ্ন লেখক হওয়ার আকাঙ্ক্ষা। দিবারাত্রি লিখে যান নতুন ধরনের সাহিত্য। কিন্তু প্রকাশকদের কাছে হলে পানি পান না একেবারেই নবিশ বলে। তবুও তাদের দল ভারী হতে থাকে দিনে দিনে।শেক্‌সপিয়ার অ্যান্ড কোম্পানি বইয়ের দোকানশেক্‌সপিয়ার অ্যান্ড কোম্পানি বইয়ের দোকান

এই বইয়ের দোকানে আড্ডা দিতে দিতে আর ক্ষুরধার লেখনী দিয়ে অনেকেই খ্যাতি পেয়েছেন বিশ্ব জুড়ে। এর মধ্যে অ্যাজরা পাউন্ড, গ্যারট্রুড স্টেইন, হেনরি মিলার, জেমস জয়েস, আর্নেস্ট হেমিংওয়ে, সিনক্লেয়ার লুইস, স্কট ফিটজেরাল্ড, স্যামুয়েল বেকেট, পল ভ্যালরি ছিলেন অন্যতম। এই শেকস্‌পিয়ার অ্যান্ড কোম্পানির সাহচর্যে থেকে অনেকের একের পর এক ছড়িয়েছে যশ, খ্যাতি ও সম্মান। ছিন্ন ঝুলি ভরে উঠতে থাকে পুরস্কারের পর পুরস্কারে। সাহিত্যে নোবেল বিজয়ী হন বেশ কয়েকজন। কিন্তু সবাই পান তার চেয়েও বড় পুরস্কার। অর্থাৎ​ পাঠকের অকৃত্রিম ভালোবাসা আর লেখনীর অমরত্ব। তাদের আড্ডার স্থান ছিল শেকস্‌পিয়ার অ্যান্ড কোম্পানি। এক জীর্ণ পুরোনো বইয়ের দোকান। কিলোমিটার জিরো, প্যারিস।

বিশ্বের সবচেয়ে বিখ্যাত বইয়ের দোকান শেকস্‌পিয়ার অ্যান্ড কোম্পানির ওয়েব সাইট ঘেঁটে জানা যায়, সাহিত্যচর্চার বাসনা নিয়ে ইতালি যাচ্ছিলেন সাবেক আমেরিকান সেনা আর্নেস্ট হেমিংওয়ে। পথে এক শুভাকাঙ্ক্ষীর পরামর্শে প্যারিসে এসে আস্তানা গাড়েন। ক্লায়ক্লেশে কেরানিগিরি করে জীবন চালাচ্ছিলেন জেমস জয়েস। বিশাল বই ইউলিসিস লেখা প্রায় শেষ। কিন্তু ছাপতে রাজি হচ্ছেন না কেউ। এগিয়ে এলেন সিলভিয়া বিচ হুইটম্যান। এগিয়ে এল শেকস্‌পিয়ার অ্যান্ড কোম্পানি। আর এখন সবারই জানা গত শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ উপন্যাস হওয়ার অতি দুর্লভ সম্মান অর্জন করেছে ইউলিসিস।
নতুন নতুন লেখকদের আড্ডা তখন জমত শেকস্‌পিয়ার অ্যান্ড কোম্পানিতে সমানে। তাদের বাউন্ডুলেপনা দেখে তৎকালীন বিশ্বের অন্যতম সেরা লেখিকা গ্যারট্রুড স্টেইন হেমিংওয়ে ও তার বন্ধুদের উদ্দেশে বলেছিলেন, You are Lost Generation. সোজা বাংলায় গোল্লায় যাওয়া প্রজন্ম। অথচ তারাই পরবর্তীতে আবির্ভূত হলেন একেকজন বিশ্বসাহিত্যের দিকপাল হিসেবে। মূল কারণ শেকস্‌পিয়ার অ্যান্ড কোম্পানির আড্ডা, সাহচর্য ও সাহায্য।
শেক্‌সপিয়ার অ্যান্ড কোম্পানি বইয়ের দোকানশেক্‌সপিয়ার অ্যান্ড কোম্পানি বইয়ের দোকানস্বপ্ন পূরণের দিন বিকেলে বাংলাদেশের পুথিশিল্পী কাব্য কামরুন, সাংবাদিক দেলোয়ার হোসেন, প্যারিসের তরুণ ব্যবসায়ী ফয়জুর রহমান ও আমি স্যান নদীর লাভ লক ব্রিজের কাছে দেশি বিদেশি মনখোলা প্রাণচাঞ্চল্য দর্শনার্থীদের সঙ্গে প্রাণ খুলে আড্ডা দিচ্ছিলাম। এক সময় নদীর পাড় দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে হঠাৎ​ এসে থমকে দাঁড়ালাম শেকস্‌পিয়ার অ্যান্ড কোম্পানির বিশ্বখ্যাত বইয়ের দোকানের সামনে। দোকানটিতে প্রবেশের আগে খানিকক্ষণ দাঁড়িয়ে রইলাম সাইনবোর্ডের দিকে চেয়ে। সেখানে শেকস্‌পিয়ারের অঙ্কিত মুখ আর নাম লেখা।

দোকানের নামের শেষে লেখা বিশ্বের সমস্ত বইপ্রেমী এর অংশীদার। এমনটাই স্বপ্ন দেখতেন সিলভিয়া। পরে দোকানের দায়িত্ব নেন জর্জ হুইটম্যান। যিনি নিজেকে আমেরিকান মহাকবি ওয়াল্ট হুইটম্যানের জারজ প্রপৌত্র বলেই পরিচয় দেন দুষ্টমিভরা হাসি দিয়ে।

সামনের কাঠের বাক্সে কিছু বই আর দরজার পাল্লা ঠেলে ভেতরে পা দেওয়া মাত্রই বইয়ের সাম্রাজ্যে পদার্পণ। সব বিষয়ের বই সামর্থ্য মতো বিষয় মতো সাজানো আছে। এক জায়গায় লেখা পোয়েটস কর্নার। পেছনে রাজ্যের যত কবিতার বই। সিঁড়িতে লেখা মনুষ্যত্বের জন্য বাঁচো।

নতুন ও প্রথা বিরোধী সাহিত্যিকদের পাশে বরাবরই দাঁড়িয়েছে শেকস্‌পিয়ার অ্যান্ড কোম্পানি। দেখলাম বিট জেনারেশনের সকল বই কয়েক তাক জুড়ে থরে থরে সাজানো। তাতে জ্যাক কেরুয়াক, আল্যান পিন্সবার্গ, গ্রেগরি করসোর ভিড়। দোকানের আরেক অংশে উচ্ছনে যাওয়া প্রজন্ম অর্থাৎ​ হেমিংওয়ে ও তার সমসাময়িক আড্ডার লেখকদের সাহিত্যকর্মের সম্ভার।
ভেতরে গিয়ে দেখলাম অনেক ভিড় সেখানে। কিন্তু সবাইকে ক্রেতা ভাবলে ভুল হবে। অনেকেই এক কোণে বসে পছন্দের বইটি টেনে নিয়ে পড়ে যাচ্ছেন নিবিষ্ট মনে ঘণ্টার পর ঘণ্টা। দোকান যতক্ষণ খোলা আছে ততক্ষণ। এভাবে বই পড়ার অধিকার আছে সকল পাঠকের। প্রতিষ্ঠার প্রায় ৯৫ বছর পার হয়ে গেলেও আজ পর্যন্ত এর ব্যত্যয় ঘটেনি কখনো।

  1. আগে দোকানে বড় করে লেখা থাকত TAKE WHAT YOU NEED, GIVE WHAT YOU CAN মানে দোকানে বইয়ের নির্দিষ্ট কোনো মূল্য ছিল না। এর দাম নির্ভর করত পাঠকের ওপরেই। কিন্তু পরিস্থিতি এখন অনেক ভিন্ন। প্রতিটি বইয়ের সঙ্গেই নির্দিষ্ট মূল্যের ট্যাগ। দাম বেশ চড়া। নিশ্চয়ই এই অসাধারণ জায়গাটির ইতিহাসের কারণেই।শেক্‌সপিয়ার অ্যান্ড কোম্পানি বইয়ের দোকানশেক্‌সপিয়ার অ্যান্ড কোম্পানি বইয়ের দোকান

যেখানেই বিন্দু পরিমান জায়গা ফাঁকা পাওয়া গেছে সেখানেই বইয়ের স্তূপ। সেই সঙ্গে দুর্লভ সব আলোকচিত্র ঝুলছে দেয়ালে আর কিছু পোস্টার। একেবারে পেছনে গেলে পাওয়া যাবে দোতলায় যাওয়ার কাঠের সিঁড়ি। ওপরে জর্জ হুইটম্যানের আস্তানা এবং সেই সাথে পৃথিবীর একমাত্র লেখকদের হোটেল অর্থাৎ​ বিশ্বের যেকোনো প্রান্তের লেখক এখানে এসে বিনা মূল্যে রাত্রি যাপন করতে পারবেন। আমাদের ইচ্ছা ছিল আমরাও এক রাত থাকব। কিন্তু স্থায়ীভাবে প্যারিসে বসবাস করায় এই নিয়মে পড়লাম না। জানা গেল, কয়েক হাজার লেখক থেকে গেছেন এখানে। দোতলায় রয়েছে গ্রন্থাগার আর সাহিত্যবিষয়ক নানা রকমের ওয়ার্কশপ চালানোর স্থান।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নাৎসি বাহিনী প্যারিস দখল করে। তখন দোকানে রাতে আলো জ্বালিয়ে রাখত শেকস্‌পিয়ার অ্যান্ড কোম্পানি। পরে এক জার্মান ক্যাপ্টেনের হুমকির মুখে আত্মগোপন করেন সিলভিয়া হুইটম্যান। বছর চারেক পর মিত্রবাহিনীর প্যারিস জয় করে। মজার ব্যাপার হলো মিত্রবাহিনী যখন দোকানে আসে তখন অগ্রভাগে ছিলেন পুরোদস্তুর সৈনিকের ইউনিফর্ম গায়ে অবসরপ্রাপ্ত সৈনিক আর্নেস্ট হেমিংওয়ে। তার বিখ্যাত স্মৃতিকথা A Movable Feast-এ সেই পুরোনো দিনগুলোর কথা অমর হয়ে আছে। কিন্তু বিশ্বযুদ্ধের পর আগের সেই জায়গায় দোকান আর চালু হয়নি। তা নিয়ে আসা হয় স্যান নদীর তীরে।
দোকানে শেকস্‌পিয়ারের ছবিদোকানে শেকস্‌পিয়ারের ছবিমন্ত্রমুগ্ধের মতো গোটা দোকান ঘুরে আমরা কিছু বই কিনলাম। সবার আগে ওয়াল্ট হুইটম্যানের লিভস অব গ্রাস। এ বার দাম চুকানোর পালা। পুথিশিল্পী কাব্য কামরুল এগিয়ে গেলেন। এ ব্যাপারে তিনি পারদর্শী। বইয়ে রয়েছে শেকস্‌পিয়ার অ্যান্ড কোম্পানির বিশেষ সিল। যেকোনো বইপ্রেমীর কাছেই এই সিলের মূল্য অপরিসীম। প্রমাণ হয় বইখানা এসেছে মহাগ্রন্থ তীর্থ থেকে। ক্রেতাদের জন্য এটা বিরাট এক আকর্ষণ। সিলের মাঝখানে উইলিয়াম শেকস্‌পিয়ারের ছাপচিত্র, তার চারপাশে দোকানের নামসহ লেখা কিলোমিটার জিরো, প্যারিস।জর্জ হুইটম্যান এখন আর ইহজগতে নেই। থাকলে হয়তো তার নিজ মুখে জানা যেত অনেক কিছু। তার বংশধরেরা​ পরিচালনা করে যাচ্ছেন প্রতিষ্ঠানটি। প্রতিদিন পৃথিবীর হাজার হাজার বইপ্রেমী ভিড় জমান এই ঐতিহাসিক বইয়ের দোকানে। এ ধারা হয়তো থাকবে বহমান। অদূর ভবিষ্যতে নিজের কোনো বই প্রকাশিত হলে অন্তত একবার থাকার অনুমতি চাইব, এই স্বপ্ন বুকে ধারণ করে বিদায় নিলাম এই যাত্রায়।

 

ইউরোপ এর আরও খবর
অবসরের বয়স বাড়ানোর প্রতিবাদে উত্তাল ফ্রান্স, অচল প্যারিস

অবসরের বয়স বাড়ানোর প্রতিবাদে উত্তাল ফ্রান্স, অচল প্যারিস

সাংবাদিক মিনহাজের পিতার ইন্তেকাল , জানাজা সম্পন্ন, বিভিন্ন মহলের শোক

সাংবাদিক মিনহাজের পিতার ইন্তেকাল , জানাজা সম্পন্ন, বিভিন্ন মহলের শোক

বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংহতি পরিষদ ফ্রান্স শাখার কমিটি পুনর্গঠিত

বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংহতি পরিষদ ফ্রান্স শাখার কমিটি পুনর্গঠিত

ইতালীতে বিয়ানীবাজার সমাজ কল্যাণ সমিতির কমিঠি গঠন : ইকবাল সভাপতি সাওয়ার সম্পাদক

ইতালীতে বিয়ানীবাজার সমাজ কল্যাণ সমিতির কমিঠি গঠন : ইকবাল সভাপতি সাওয়ার সম্পাদক

প্যারিস বাংলা প্রেসক্লাব ফ্রান্সের সদস্য পদে আবেদন ও পুরাতন সদস্যদের নবায়ন আহ্বান

প্যারিস বাংলা প্রেসক্লাব ফ্রান্সের সদস্য পদে আবেদন ও পুরাতন সদস্যদের নবায়ন আহ্বান

বিশ্বনাথের ২নং খাজাঞ্চী ইউপি নির্বাচনে নৌকার প্রার্থী আরশ আলী গণির সমর্থনে প্যারিসে সভা

বিশ্বনাথের ২নং খাজাঞ্চী ইউপি নির্বাচনে নৌকার প্রার্থী আরশ আলী গণির সমর্থনে প্যারিসে সভা

সর্বশেষ সংবাদ
যুক্তরাষ্ট্রে ১৭৫০টি কবর কিনবে বিয়ানীবাজার সমিতি
যুক্তরাষ্ট্রে ১৭৫০টি কবর কিনবে বিয়ানীবাজার সমিতি
প্যারিসে স্বরসতী দেবীর পূজার্চনা অনুষ্ঠিত
প্যারিসে স্বরসতী দেবীর পূজার্চনা অনুষ্ঠিত
ইতালিতে প্রবাস কন্ঠের আয়োজনে তুষার ভ্রমণে প্রবাসী বাংলাদেশিরা
ইতালিতে প্রবাস কন্ঠের আয়োজনে তুষার ভ্রমণে প্রবাসী বাংলাদেশিরা
প্যারিসের লা কর্নভে ফ্যাশন হাউস ‘ বৈশাখী ফ্যাশন’র আনুষ্ঠানিক উদ্ভোধন
প্যারিসের লা কর্নভে ফ্যাশন হাউস ‘ বৈশাখী ফ্যাশন’র আনুষ্ঠানিক উদ্ভোধন
লন্ডনে সাংবাদিক ফয়সল মাহমুদের ‘এক্সপ্লোর বিয়ানীবাজার ‘ তথ্যচিত্রের প্রদর্শনী আজ
লন্ডনে সাংবাদিক ফয়সল মাহমুদের ‘এক্সপ্লোর বিয়ানীবাজার ‘ তথ্যচিত্রের প্রদর্শনী আজ
অবসরের বয়স বাড়ানোর প্রতিবাদে উত্তাল ফ্রান্স, অচল প্যারিস
অবসরের বয়স বাড়ানোর প্রতিবাদে উত্তাল ফ্রান্স, অচল প্যারিস
যুব মহিলালীগ সভাপতি ডেইজিকে গণ সংবর্ধনা
যুব মহিলালীগ সভাপতি ডেইজিকে গণ সংবর্ধনা
কাতারে সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ বাংলাদেশি নিহত
কাতারে সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ বাংলাদেশি নিহত
প্যারিসে পঞ্চ কবির স্মরণ সন্ধ্যা অনুষ্ঠিত
প্যারিসে পঞ্চ কবির স্মরণ সন্ধ্যা অনুষ্ঠিত
প্যারিসে গার দো নর্দ রেল স্টেশনে ছুরি হামলা, বেশ কয়েকজন আহত
প্যারিসে গার দো নর্দ রেল স্টেশনে ছুরি হামলা, বেশ কয়েকজন আহত
ফ্রান্স পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সামনে বিএনপির মানববন্ধন
ফ্রান্স পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সামনে বিএনপির মানববন্ধন
প্যারিস বাংলা প্রেসক্লাব ফ্রান্সের পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত
প্যারিস বাংলা প্রেসক্লাব ফ্রান্সের পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত
ফ্রান্সে পরিবার পুনর্মিলন দ্রুত ও সহজকরণে বাংলাদেশিদের আন্দোলন
ফ্রান্সে পরিবার পুনর্মিলন দ্রুত ও সহজকরণে বাংলাদেশিদের আন্দোলন
ফ্রান্সে এফসি  প্যারিস ক্রিকেট ক্লাবের আনন্দ আড্ডা ও মধ্যাহ্নভোজ অনুষ্ঠিত
ফ্রান্সে এফসি প্যারিস ক্রিকেট ক্লাবের আনন্দ আড্ডা ও মধ্যাহ্নভোজ অনুষ্ঠিত
সাংবাদিক মিনহাজের পিতার ইন্তেকাল , জানাজা সম্পন্ন, বিভিন্ন মহলের শোক
সাংবাদিক মিনহাজের পিতার ইন্তেকাল , জানাজা সম্পন্ন, বিভিন্ন মহলের শোক
সিলেটে বন্যার্তদের মাঝে প্যারিসের যুব কাউন্সিলর নয়ন এনকে’র ত্রাণ বিতরণ
সিলেটে বন্যার্তদের মাঝে প্যারিসের যুব কাউন্সিলর নয়ন এনকে’র ত্রাণ বিতরণ
ফ্রান্ক –  বাংলা ফ্রেন্ডশিপ ফেস্টিভ্যালে সুরের মূর্ছনায় ভাসলো বাংলাদেশীরা
ফ্রান্ক – বাংলা ফ্রেন্ডশিপ ফেস্টিভ্যালে সুরের মূর্ছনায় ভাসলো বাংলাদেশীরা
খালেদা জিয়ার রোগমুক্তিতে ফ্রান্সে স্বেচ্ছাসেবক দলের মিলাদ ও দোয়া মাহফিল
খালেদা জিয়ার রোগমুক্তিতে ফ্রান্সে স্বেচ্ছাসেবক দলের মিলাদ ও দোয়া মাহফিল
বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংহতি পরিষদ ফ্রান্স শাখার কমিটি পুনর্গঠিত
বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংহতি পরিষদ ফ্রান্স শাখার কমিটি পুনর্গঠিত
২৬শে জুন প্যারিস  কনসার্টে জেমস
২৬শে জুন প্যারিস কনসার্টে জেমস

সম্পাদক: এনায়েত হোসেন সোহেল
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: নাজিরা বেগম শীলা

কার্যালয়: RC Log1, 25 Rue Lepine, 93120 LA Courneuve, France
মোবাইল: +33778311272
ইমেইল: infotritiyobangla@gmail.com

  • বাংলাদেশ
  • এশিয়া
  • ইউরোপ
  • আমেরিকা
  • আফ্রিকা
  • অস্ট্রেলিয়া
  • খেলা
  • দূতাবাস
  • বিনোদন
  • সাক্ষাতকার
  • বিজ্ঞান ও পরিবেশ
  • নারী ও শিশু
  • স্বাস্থ্যকথা
  • শিক্ষা ও সাহিত্য
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • মুক্তবাংলা
  • অর্থ ও বাণিজ্য
  • বিচিত্র সংবাদ
  • ভ্রমণ
  • ধর্ম
  • ফটোগ্যালারী
  • সম্পাদকীয়
  • আমাদের পরিবার

© 2019 tritiyobangla.com
All Rights Reserved

Developed by: Web Design & IT Company in Bangladesh

Go to top