logo
  • বাংলাদেশ
  • এশিয়া
  • ইউরোপ
  • আমেরিকা
  • আফ্রিকা
  • অস্ট্রেলিয়া
  • খেলা
  • দূতাবাস
  • বিনোদন
  • সাক্ষাতকার
  • অন্যান্য
    • সম্পাদকীয়
    • বিজ্ঞান ও পরিবেশ
    • নারী ও শিশু
    • স্বাস্থ্যকথা
    • তথ্য ও প্রযুক্তি
    • শিক্ষা ও সাহিত্য
    • মুক্তবাংলা
    • ভ্রমণ
    • অর্থ ও বাণিজ্য
    • বিচিত্র সংবাদ
    • ধর্ম
  • বাংলাদেশ
  • এশিয়া
  • ইউরোপ
  • আমেরিকা
  • আফ্রিকা
  • অস্ট্রেলিয়া
  • খেলা
  • দূতাবাস
  • বিনোদন
  • সাক্ষাতকার
  • বিজ্ঞান ও পরিবেশ
  • নারী ও শিশু
  • স্বাস্থ্যকথা
  • শিক্ষা ও সাহিত্য
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • মুক্তবাংলা
  • অর্থ ও বাণিজ্য
  • বিচিত্র সংবাদ
  • ভ্রমণ
  • ধর্ম
  • ফটোগ্যালারী
  • সম্পাদকীয়
  1. প্রচ্ছদ
  2. প্রচ্ছদ
  3. যেভাবে ৭৫ এর ১৫ আগস্ট কর্নেল জামিলকে হত্যা করা হয়েছিলো

যেভাবে ৭৫ এর ১৫ আগস্ট কর্নেল জামিলকে হত্যা করা হয়েছিলো


প্রকাশিত হয়েছে : ১২:০৪:২০,অপরাহ্ন ২৪ আগস্ট ২০১৯ | সংবাদটি ১৩৭১ বার পঠিত

তৃতীয় বাঙলা ডেস্ক :

শর্ত ছিল!
বাবার লাশ দেখা যাবে, কিন্তু কান্না করা যাবে না…

বাবার মৃতদেহ দেখে ডুকরে কেঁদে উঠেছিলেন বড় মেয়ে তাহমিনা এনায়েত তনু। পাহারায় থাকা সেনা সদস্যরা তাতেই হুংকার ছেড়েছিল, ‘কাঁদলেই গুলি করে দেব।’
ভয়ে তনুকে সরিয়ে নিয়ে যান একজন আত্মীয়। এমন শোকের ক্ষণেও কারো শব্দ করে কাঁদার অনুমতি মেলেনি। কেউ যেন চিৎকার করে কাঁদতে না পারে তা নিশ্চিত করতে রাইফেল হাতে সতর্ক পাহারায় ছিল কয়েকজন সেনা সদস্য। তাই অসহায় স্বজনরা কেবল মরদেহ ঘিরে নীরবে অশ্রু ঝরিয়েছেন।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট রাতে এমন নির্মম ক্ষণ নেমে এসেছিল রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বিদায়ী সামরিক সচিব কর্নেল জামিল আহমেদের পরিবারে।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট রাতে বঙ্গবন্ধু টেলিফোনে সেনা প্রধানসহ বেশ কয়েকজন পদস্থ কর্মকর্তাকে ব্যবস্থা নিতে বলেছিলেন। কিন্তু বঙ্গবন্ধুকে রক্ষায় আসেনি কেউই। ব্যতিক্রম ছিলেন শুধু একজন, কর্নেল জামিল আহমেদ। তিনিই একমাত্র সেনা কর্মকর্তা, যিনি জাতির জনকের টেলিফোন পেয়ে তাঁকে রক্ষায় ছুটে গিয়ে ঘাতকদের বুলেটে প্রাণ হারান। কর্নেল জামিলকে সেদিন নির্মমভাবে হত্যা করেই ক্ষান্ত হয়নি পথভ্রষ্ট সেনা সদস্যরা। তারা জামিলের মরদেহের প্রতিও চরম নিষ্ঠুরতা দেখায়।
শহীদ কর্নেল জামিল আহমেদের দ্বিতীয় কন্যা আফরোজা জামিল কঙ্কা সেই ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী l কঙ্কার বয়স তখন ১২ বছর।
আফরোজা জামিল বলেন, “গণভবনে মা-বাবার শয়নকক্ষের পাশেই ছিল আমাদের কক্ষ। ভোরের দিকে বাবা ও মায়ের উচ্চস্বরের কথাবার্তায় আমার এবং বড় বোনের ঘুম ভেঙে যায়। এগিয়ে গিয়ে দেখলাম মা-বাবা বিচলিত। বাবা বিভিন্ন জায়গায় ফোন করছেন। পরে জেনেছি, বিচলিত হওয়ার কারণ ছিল বঙ্গবন্ধুর ফোন। লাল ফোনটা বেজে উঠতেই মা এগিয়ে গিয়ে ফোনটা ধরেছিলেন। ওপাশ থেকে বঙ্গবন্ধু বলেন, ‘জামিল কই? জামিলকে দে।’ মা দ্রুত বাবাকে ডেকে দেন। ফোন রেখে উদ্বিগ্ন বাবা জানান, বঙ্গবন্ধুর বাসায় হামলা হয়েছে। এরপর সেনাপ্রধানসহ একাধিক পদস্থ কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলেন বাবা। সেনাপ্রধান (কে এম সফিউল্লাহ) ফোর্স পাঠাবেন বলে বাবাকে আশ্বস্ত করেন।”
আফরোজা জামিল বলেন, “এক মুহূর্ত দেরি না করে বাবা ৩২ নম্বরের দিকে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। তিনি তাঁর গাড়ির চালক আইনউদ্দিন মোল্লাকে ডেকে গণভবনে অবস্থানরত পিজিআর সদস্যদের ৩২ নম্বরের দিকে এগোনোর খবর দিতে বলেন। এরপর দ্রুত তৈরি হয়ে সাধারণ পোশাকেই বঙ্গবন্ধুর বাসভবনের দিকে রওনা হন। সিঁড়ি দিয়ে নামার সময় মাকে বলেন, ‘মেয়েদের দেখে রেখ।’ অজানা এক আশঙ্কায় মা বলেন, ‘যাবা?’ বাবা তখন খানিকটা বিরক্ত ভঙ্গিতে বলেন, ‘কী বলছ তুমি? আমাকে যেতেই হবে।’”
“আমার বড় বোন তাহমিনা এনায়েত তনু বাবাকে এক গ্লাস পানি দেন। বাবা পানি খেয়ে সিগারেট ধরালেন। উনি প্রচুর সিগারেট খেতেন। সিগারেটটা খানিকটা খেয়ে ফেলে দিয়ে হাঁটতে শুরু করলেন। এ সময় মা বললেন, ‘ফেরার সময় শ্বেতাকে নিয়ে এসো।’ এটাই ছিল বাবার সঙ্গে মায়ের শেষ কথা।” ফাহমিদা আহমেদ শ্বেতা কর্নেল জামিলের তৃতীয় কন্যা। তিনি ঘটনার দিন মোহাম্মদপুরে খালার বাসায় ছিলেন।
আফরোজা জামিল বলেন, “বাবা তখন ডিজি-ডিএফআই পদে দায়িত্বরত। তিনি বের হয়ে যাওয়ার পর মা আমাদের বড় চাচাকে ফোন করেন। খারাপ কিছু হতে পারে, তিনি বোধ হয় এমনটা আঁচ করতে পেরেছিলেন। চাচা বলেন, ‘মিঠুকে (কর্নেল জামিলের ডাকনাম) আটকালে না কেন?’ মা উদ্বিগ্ন হয়ে বিভিন্ন সেনা কর্মকর্তাকে ফোন করতে থাকলেন। এরই মধ্যে রেডিওতে ঘোষণা এলো বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়েছে। আমরা আরো উদ্বিগ্ন হয়ে পড়লাম। সকাল ৯টার দিকে বাবার গাড়ির চালক আইনউদ্দিন বাসায় ফিরে কোনো কথা না বলে শুধু কাঁদতে লাগল। মা জিজ্ঞেস করলেন, ‘তোমার সাহেবকে কোথায় রেখে এসেছ?’ আইনউদ্দিন কিছু না বলে শুধু কাঁদতে থাকল। মা তখন গণভবনে সেনা কর্মকর্তাদের ফোন করতে থাকলেন। কিন্তু কেউই স্পষ্ট করে কিছু জানাচ্ছিল না। এভাবে দুপুর হয়ে গেল। জোহরের নামাজের সময় সেনাপ্রধান সফিউল্লাহর ফোন এলো। তিনি ফোনে মাকে বললেন, ‘ভাবি, জামিল ভাই আর নেই।’ আমাদের মাথায় যেন তখন আকাশ ভেঙে পড়ল। দুপুরের দিকেই দুজন সেনা কর্মকর্তা আমাদের বাসায় এলেন। আমাদের তাঁরা লালমাটিয়ায় বড় চাচার বাসায় নিয়ে গেলেন। আমরা বাবার মরদেহের অপেক্ষায় রইলাম।”
: যেভাবে নিহত হন কর্নেল জামিল :
কর্নেল জামিলের গাড়িচালক আইনউদ্দিন বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার ২০ নম্বর সাক্ষী। তাঁর চোখের সামনেই নিহত হন কর্নেল জামিল। আইনউদ্দিনের সাক্ষ্য থেকে জানা যায়, ভোর ৫টার দিকে তাঁর রুমের কলিং বেল বেজে ওঠে। তখন তিনি অজু করছিলেন। তাড়াতাড়ি বাসার সামনে গেলে কর্নেল জামিল ওপর থেকে দ্রুত গাড়ি তৈরি করতে এবং গণভবনে গিয়ে সব ফোর্সকে হাতিয়ার-গুলিসহ পাঁচ মিনিটের মধ্যে বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে যাওয়ার নির্দেশ জানাতে বলেন। গণভবনে সৈনিকদের নির্দেশ জানিয়ে তিনি ফিরে এলে কর্নেল জামিল তাঁর ব্যক্তিগত গাড়িতে রওনা হন। ধানমণ্ডির ২৭ নম্বর রোডের মাথায় তাঁরা গণভবন থেকে আসা ফোর্সদের দেখেন। সোবহানবাগ মসজিদের কাছে পৌঁছলে দক্ষিণ দিক থেকে শোঁ শোঁ করে গুলি আসতে থাকে। তখন ফোর্স অ্যাটাক করানোর কথা বললে কর্নেল জামিল বলেন, এটা ওয়ার-ফিল্ড নয়, ফোর্স অ্যাটাক করালে সিভিলিয়ানদের ক্ষতি হতে পারে।
তখন আইনউদ্দিনকে প্রতিপক্ষের অবস্থান জেনে আসতে নির্দেশ দিয়ে কর্নেল জামিল গাড়িতেই বসে থাকেন। আইনউদ্দিন যখন দেয়াল ঘেঁষে ৩২ নম্বরের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলেন, তখন পাঁচ-ছয়জন সেনা সদস্য দৌড়ে জামিলের গাড়ির দিকে যায়। তিনি (আইনউদ্দিন) হাতে ইশারা করে কর্নেল জামিলকে সরে যেতে বলেন। স্যার, স্যার বলে আওয়াজও করেন কয়েকবার। কিন্তু কর্নেল জামিল তাঁর দিকে তাকাননি।
কর্নেল জামিলকে হত্যার মুহূর্তের কথা জানিয়ে আইনউদ্দিন বলেন, ‘ওই সময় আর্মির অস্ত্রধারী লোকগুলো গাড়ির কাছে পৌঁছে যায়। কর্নেল জামিল দুই হাত উঠিয়ে তাদের কিছু বলার বা বোঝানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু তারা দুই-তিনটি গুলি করলে কর্নেল জামিল মাটিতে পড়ে যান।’
: রাইফেল তাক করে কান্না চাপাতে বাধ্য করা হয় :
কর্নেল জামিলকে হত্যার পর তাঁর স্ত্রী, সন্তান, ভাইসহ ঘনিষ্ঠজনদের কান্নার অধিকারটুকুও কেড়ে নিয়েছিল পথভ্রষ্ট সেনা সদস্যরা। সেদিন স্বজন হারানোর তাজা শোক বুকে নিয়েও মরদেহের সামনে শব্দ করে কাঁদতে পারেনি কর্নেল জামিলের পরিবার। উচ্চস্বরে কাঁদা বা হৈচৈ করা যাবে না—এ শর্তে রাজি হয়ে শহীদ জামিলের মরদেহ দেখতে পান স্বজনরা। লাশ দেখানোর সময় পাহারায় থাকা সেনা সদস্যরা রাইফেল তাক করে রেখে কান্না চাপাতে বাধ্য করে স্বজনদের।
আফরোজা জামিল বলেন, ‘আমরা লালমাটিয়ায় চাচার বাসায় বাবার লাশের অপেক্ষায় ছিলাম। বাবার লাশটিও ঘাতকরা আমাদের দেখতে দিতে চায়নি। একপর্যায়ে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল খালেদ মোশাররফ বীর-উত্তমের মধ্যস্থতায় তারা আমাদের লাশটি দেখতে দিতে রাজি হয়। কিন্তু শর্ত বেঁধে দেয় লাশ দেখে কাঁদা যাবে না। শর্ত মেনে নিলে রাত সাড়ে ১১টায় একটি ল্যান্ডরোভার গাড়িতে করে বাবার লাশ লালমাটিয়ায় নিয়ে আসে। বাবাকে গাড়ির পেছনের সিটে শুইয়ে রাখা হয়েছিল। কিন্তু গাড়িতে পুরো শরীর না ধরায় দুই পায়ের খানিকটা বেরিয়ে ছিল। অতি ফর্সা পা দেখেই আমরা বাবাকে চিনতে পারি। আমি বাবার পা ধরলাম। সেখান থেকে মরদেহ ঢাকা সেনানিবাসে খালেদ মোশাররফের বাসায় নেওয়া হয়। সেখানে স্বজনদের মরদেহ দেখতে দেওয়া হয়।’
শোক ও ভীতিকর সেই পরিস্থিতির বর্ণনা দিয়ে আফরোজা জামিল বলেন, “আমাদের দিকে রাইফেল তাক করে ছিল সেনা সদস্যরা। গভীর শোকে আচ্ছন্ন আমাদের কারো হাহাকার প্রকাশের অনুমতিও ছিল না। মার চোখ দিয়ে নীরবে অশ্রু ঝরতে থাকল। এমন সময় হুট করে আমার বড় বোন তনু হু হু করে কেঁদে ওঠে। সঙ্গে সঙ্গে এক সেনা সদস্য বলে উঠল, ‘কাঁদলেই শ্যুট করে দেব।’ ভয় পেয়ে কেউ একজন তনুকে ভেতরে নিয়ে যায়।”
: জোটেনি কাফনের কাপড়, জানাজা :
সেদিন পথভ্রষ্ট সেনা সদস্যরা শুধু বর্বর হত্যাকাণ্ড চালিয়েই ক্ষান্ত হয়নি। তারা নিহত ব্যক্তিদের লাশের প্রতিও নির্মমতা দেখিয়েছে। পদস্থ সেনা কর্মকর্তা হওয়া সত্ত্বেও সেদিন কর্নেল জামিলের জানাজা পড়ানো হয়নি, কাফনের কাপড়ের ব্যবস্থাও করা হয়নি। সেনা পাহারায় কোনো রকম গোসল করিয়ে, বিছানার চাদর দিয়ে মুড়িয়ে বনানী কবরস্থানে সমাহিত করা হয় তাঁকে।
এ প্রসঙ্গে আফরোজা জামিল বলেন, ‘আমার চাচি আমেরিকা থেকে বিছানার একটা সাদা চাদর এনেছিলেন। তা দিয়েই বাবাকে সমাহিত করা হয়। বাবাকে ভালোমতো গোসলও করানো হয়নি। ব্রিগেডিয়ার জেনারেল খালেদ মোশাররফের স্ত্রী আজমির শরিফ থেকে আতর আর কিছু সুগন্ধি এনে বাসায় রেখেছিলেন। উনি সেগুলো দেন বাবাকে দাফনের আগে। দাফনের সময়ও রক্তে চাদর ভিজে যাচ্ছিল।’
:: বঙ্গবন্ধুর প্রিয়পাত্র ছিলেন কর্নেল জামিল ::
১৯৭১ সালে পাকিস্তানে আটকা পড়ে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিতে না পারলেও বঙ্গবন্ধুর প্রিয়পাত্র ছিলেন কর্নেল জামিল। আফরোজা জামিল বলেন, ‘আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা চলার সময়ে বাবা আইএসআইয়ে কর্মরত ছিলেন। তখন বাবাসহ আরো দুজন কর্মকর্তা বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে যায়, এমন বেশ কিছু কাগজপত্র রমনা পার্কে নিয়ে পুড়িয়ে ফেলেন। বিষয়টি বঙ্গবন্ধু দুজন অফিসারের মাধ্যমে জানতে পারেন। ১৯৭৩ সালে বাবা আমাদের নিয়ে পাকিস্তান থেকে দেশে ফেরার সুযোগ পান। এয়ারপোর্টেই একজন সেনা কর্মকর্তা জানান, বাবাকে বঙ্গবন্ধু দেখা করতে বলেছেন। আমরা বাসায় চলে যাই আর বাবা সোজা চলে যান ধানমণ্ডির ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে দেখা করতে। সেখান থেকে বাসায় ফিরে বাবা জানান, বঙ্গবন্ধু বাবাকে তাঁর সঙ্গে থাকতে বলেছেন। তিনি বাবাকে সিকিউরিটি কমান্ড্যান্ট হিসেবে নিয়োগ দেন। পরে বঙ্গবন্ধু রাষ্ট্রপতি হলে বাবাকে সামরিক সচিব করেন। বঙ্গবন্ধু বাবাকে আস্থা-বিশ্বাসের যে জায়গায় স্থান দিয়েছিলেন, নিজের জীবন দিয়ে বাবা সেই আস্থার প্রতি সম্মান দেখিয়েছেন।’
:: দুর্দিনেও রাজনৈতিক আশ্রয়ের প্রস্তাব ফিরিয়েছেন আনজুমান আরা::
১৫ আগস্টের মাসখানেক পর কর্নেল জামিলের স্ত্রী আনজুমান আরা বুঝতে পারেন তিনি সন্তানসম্ভবা। স্বামীর মৃত্যুর আট মাস পর জন্ম নেয় তাদের কনিষ্ঠ কন্যা কারিশমা জামিল। চার মেয়েকে নিয়ে অসহায় অবস্থায় পড়েন আনজুমান আরা। এ সময়ে তিনি সুইডেনসহ কয়েকটি দেশে রাজনৈতিক আশ্রয়ের প্রস্তাব পান। কিন্তু যে মাটিতে কর্নেল জামিলকে সমাহিত করা হয়েছে তা ছেড়ে যেতে রাজি হননি তিনি।
আফরোজা জামিল বলেন, “সে সময় বিভিন্ন দেশ থেকে আমরা রাজনৈতিক আশ্রয়ের প্রস্তাব পাই। কিন্তু মা দেশ ছেড়ে যেতে রাজি হননি। তিনি বলতেন, ‘আমরা দেশ ছেড়ে গেলে কর্নেল জামিলকে কেউ মনে রাখবে না।’ বাবার মৃত্যুর পর আমাদের নিয়ে মায়ের নতুন যুদ্ধ শুরু হয়। আমাদের কেউ সাহায্য করতে এগিয়ে আসেনি। একবার আমার নানি ও আমাদের সঙ্গে নিয়ে মা সেনাপ্রধান জিয়াউর রহমানের বাসায় যান। সেখানে জিয়াউর রহমান আমাদের সঙ্গে চরম দুর্ব্যবহার করেন।”

প্রচ্ছদ এর আরও খবর
লন্ডনের এক সকালে, ইতিহাস তারেক রহমানের সাথে এক পৃষ্ঠা উল্টে দিয়েছে

লন্ডনের এক সকালে, ইতিহাস তারেক রহমানের সাথে এক পৃষ্ঠা উল্টে দিয়েছে

ফ্রান্সে উদীচী সংসদের বৈশাখী উৎসব

ফ্রান্সে উদীচী সংসদের বৈশাখী উৎসব

প্যারিসে রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের লক্ষ্যে ফ্রান্স বিএনপির লিফলেট বিতরণ

প্যারিসে রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের লক্ষ্যে ফ্রান্স বিএনপির লিফলেট বিতরণ

অস্ট্রিয়ায় নির্বাচনে বাংলাদেশী নয়নের বাজিমাত

অস্ট্রিয়ায় নির্বাচনে বাংলাদেশী নয়নের বাজিমাত

এথেন্সে বাংলা  কাগজ সম্মাননা পেলেন সাংবাদিক এনায়েত হোসেন সোহেল

এথেন্সে বাংলা কাগজ সম্মাননা পেলেন সাংবাদিক এনায়েত হোসেন সোহেল

প্যারিসে জাগরণের গাণ ও নৃত্যনাট্য : আঁধারের বাঁধ ভেঁঙ্গে শীর্ষক বিজয় উৎসব

প্যারিসে জাগরণের গাণ ও নৃত্যনাট্য : আঁধারের বাঁধ ভেঁঙ্গে শীর্ষক বিজয় উৎসব

সর্বশেষ সংবাদ
ফ্রান্সে বালাগঞ্জের গৌরীপুর ইউনিয়ন যুব সমাজের অভিষেক ও ঈদ পুনর্মিলনী
ফ্রান্সে বালাগঞ্জের গৌরীপুর ইউনিয়ন যুব সমাজের অভিষেক ও ঈদ পুনর্মিলনী
প্যারিসে স্বরলিপির বৈশাখী উৎসব
প্যারিসে স্বরলিপির বৈশাখী উৎসব
ফ্রান্সের তুলুজে বৈশাখী উৎসব
ফ্রান্সের তুলুজে বৈশাখী উৎসব
লন্ডনের এক সকালে, ইতিহাস তারেক রহমানের সাথে এক পৃষ্ঠা উল্টে দিয়েছে
লন্ডনের এক সকালে, ইতিহাস তারেক রহমানের সাথে এক পৃষ্ঠা উল্টে দিয়েছে
ফ্রান্সে শিল্পী তুফান চাকমার একক চিত্রপ্রদর্শনী পাহাড়ে ঘুম পাড়ানির গান
ফ্রান্সে শিল্পী তুফান চাকমার একক চিত্রপ্রদর্শনী পাহাড়ে ঘুম পাড়ানির গান
প্যারিসে ঈদ বাজার ও বানিজ্য মেলা
প্যারিসে ঈদ বাজার ও বানিজ্য মেলা
বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার বাণিজ্যিক সম্পর্ক সৃষ্টির লক্ষ্যে আলবেনিয়ায় ইউরো বলকান ব্যবসায়িক শীর্ষ সম্মেলন
বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার বাণিজ্যিক সম্পর্ক সৃষ্টির লক্ষ্যে আলবেনিয়ায় ইউরো বলকান ব্যবসায়িক শীর্ষ সম্মেলন
বাংলাদেশ ইতালির ব্যবসায়িক ও শ্রমবাজারের দি-পাক্ষিক সম্পর্ক জোরদারে বিশেষ সেমিনার
বাংলাদেশ ইতালির ব্যবসায়িক ও শ্রমবাজারের দি-পাক্ষিক সম্পর্ক জোরদারে বিশেষ সেমিনার
ইতালির পিসাকানে স্কুলে টেস্ট দ্যা ওয়ার্ল্ড নামে অনুষ্ঠিত বহুজাতিক সংস্কৃতির মিলনমেলা
ইতালির পিসাকানে স্কুলে টেস্ট দ্যা ওয়ার্ল্ড নামে অনুষ্ঠিত বহুজাতিক সংস্কৃতির মিলনমেলা
ইতালিতে ইকবাল বেপারী‌কে‌ প্রগতি ব্যবসায়ী সমিতির সংবর্ধনা
ইতালিতে ইকবাল বেপারী‌কে‌ প্রগতি ব্যবসায়ী সমিতির সংবর্ধনা
ইতালিতে জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাৎ বার্ষিকীতে আলোচনা ও দোয়া মাহফিল
ইতালিতে জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাৎ বার্ষিকীতে আলোচনা ও দোয়া মাহফিল
ইতালি রোমে সেন্তসেল্লে ঐক্য পরিষদের বর্ণাঢ্য বৈশাখী উৎসব
ইতালি রোমে সেন্তসেল্লে ঐক্য পরিষদের বর্ণাঢ্য বৈশাখী উৎসব
সাংবাদিক রাসেল আহমদকে সংবর্ধনা
সাংবাদিক রাসেল আহমদকে সংবর্ধনা
বাংলা টিভির বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠানে সাংবাদিক রাসেল আহমদকে সংবর্ধনা
বাংলা টিভির বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠানে সাংবাদিক রাসেল আহমদকে সংবর্ধনা
অধ্যাপক ডা. খালেদ মহসিনের সাথে প্যারিসে মতবিনিময়
অধ্যাপক ডা. খালেদ মহসিনের সাথে প্যারিসে মতবিনিময়
ফ্রান্সে উদীচী সংসদের বৈশাখী উৎসব
ফ্রান্সে উদীচী সংসদের বৈশাখী উৎসব
প্যারিসে সাফ ফোর্স ক্রিকেট ক্লাবের জার্সি উন্মোচন
প্যারিসে সাফ ফোর্স ক্রিকেট ক্লাবের জার্সি উন্মোচন
প্যারিসে রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের লক্ষ্যে ফ্রান্স বিএনপির লিফলেট বিতরণ
প্যারিসে রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের লক্ষ্যে ফ্রান্স বিএনপির লিফলেট বিতরণ
প্যারিস-বাংলা প্রেসক্লাবের সম্মাননা ও সম্প্রীতির আলোক সন্ধ্যা
প্যারিস-বাংলা প্রেসক্লাবের সম্মাননা ও সম্প্রীতির আলোক সন্ধ্যা
সিস টু জটিলতা : প্যারিসে আয়েবার সংবাদ সম্মেলন
সিস টু জটিলতা : প্যারিসে আয়েবার সংবাদ সম্মেলন

সম্পাদক: এনায়েত হোসেন সোহেল
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক: নাজিরা বেগম শীলা

কার্যালয়: RC Log1, 25 Rue Lepine, 93120 LA Courneuve, France
মোবাইল: +33778311272
ইমেইল: infotritiyobangla@gmail.com

  • বাংলাদেশ
  • এশিয়া
  • ইউরোপ
  • আমেরিকা
  • আফ্রিকা
  • অস্ট্রেলিয়া
  • খেলা
  • দূতাবাস
  • বিনোদন
  • সাক্ষাতকার
  • বিজ্ঞান ও পরিবেশ
  • নারী ও শিশু
  • স্বাস্থ্যকথা
  • শিক্ষা ও সাহিত্য
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • মুক্তবাংলা
  • অর্থ ও বাণিজ্য
  • বিচিত্র সংবাদ
  • ভ্রমণ
  • ধর্ম
  • ফটোগ্যালারী
  • সম্পাদকীয়
  • আমাদের পরিবার

© 2019 tritiyobangla.com
All Rights Reserved

Developed by: Web Design & IT Company in Bangladesh

Go to top